বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এ বিষয়ে বলতে গেলে বলে শেষ করা যাবে না। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং একটি সম্ভাবনাময় সেক্টর। এক সময় মানুষ ফ্রিল্যান্সিং কে পার্ট টাইম জব হিসাবে কল্পনা করতো কিন্তু বর্তমানে চাকরির সংকটময় অবস্থা সৃষ্টি হওয়ার 

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

ফলে এবং ফ্রিল্যান্সিং জগতে অভাবনীয় সম্ভাবনা সৃষ্টির ফলে এটি এখন মানুষের কাছে জীবন নির্বাহের একটি অন্যতম মাধ্যম হিসেবে দাঁড়িয়েছে। ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে অনেক বেকার মানুষ এখন ঘরে বসেই আয় করছে লক্ষাধিক টাকা। চলুন জেনে নিই বিস্তারিত বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি ও কি কি সম্পর্কে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি?

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এই কথাটি  প্রথমেই চলে আসবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কথা। কারণ বর্তমানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলেন্সের যুগে অন্যান্য সকল স্ক্রিলসকে রিপ্লেস করা গেলেও ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে রিপ্লেস করা যায় না। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর গুলোর মধ্যে চাহিদাসম্পন্ন সেক্টরগুলোর একটি হলো ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে বর্তমানে মানুষ ঘরে বসেই প্রায় লাখ টাকা আয় করছে।অনলাইন ব্যবসা, বিভিন্ন প্রডাক্টের প্রচার,সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং যেমন ফেসবুক মার্কেটিং এবং ইউটিউব মার্কেটিং। এছাড়া কনটেন্ট মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং এবং গুগল অ্যাডসের মতো কাজের জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা দিন দিন বাড়ছে।

সুতরাং আশা করি বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এটি নিয়ে আপনাদের মধ্যে আর কোন সংশয় নেই। নিঃসন্দেহে ডিজেল মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর গুলোর মধ্যে অধিক ডিমান্ডেবল। প্রতিটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানই এখন অনলাইনে নিজেদের পরিধি বৃদ্ধি করার জন্য একজন দক্ষ ডিজিটাল মার্কেটর খোঁজেন। দিন যত পারছে আমরা তো ডিজিটাল হচ্ছি সুতরাং বর্তমানে ব্যবসা থেকে শুরু করে সকল কিছুই হয় ডিজিটাল প্লাটফর্মে। তাই এই সময়ে এসে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মত ডিমান্ডেবল সেক্টর আর দুটি হতে পারে না।

ফ্রিল্যান্সিংয়ের যেই যেই সেক্টরে বর্তমানে ডিমান্ড বেশি রয়েছে

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর প্রতিটি সেক্টরেই ডিমান্ড রয়েছে। তবে যদি আসি সবথেকে ডিমান্ডেবল সেক্টরের ব্যাপারে তাহলে সেটি হলো ডিজিটাল মার্কেটিং। নিচে ডিজিটাল মার্কেটিং সহ  ফ্রিল্যান্সিং  জগতে বেশ কিছু জনপ্রিয় ক্ষেত্রের নাম উল্লেখ করা হলো।
ফ্রিল্যান্সিং জগতে বেশ কিছু জনপ্রিয় ক্ষেত্রের নাম
ডিজিটাল মার্কেটিং
গ্রাফিক ডিজাইন ও ভিডিও এডিটিং
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট ও সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট
কনটেন্ট রাইটিং ও কপিরাইটিং
ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্স
ডেটা অ্যানালাইসিস ও AI সম্পর্কিত কাজ

ফ্রিল্যান্সিং জগতে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ডিমান্ড

ফ্রিল্যান্সিং জগতে ডিজিটাল মার্কেটিং সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল ও ডিমান্ডেবল সেক্টরগুলোর একটি।ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে বিভিন্ন উপায়ে আয় করা যায়। একজন সফল ডিজিটাল মার্কেটের মাসে প্রায়  লাখ টাকার অধিক আয় করে থাকে। যদি আপনি সঠিকভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে পারেন তবে আপনার মাসিক আয় হবে প্রায় লাখ টাকার উপর কারণ বর্তমান যুগ ডিজিটাল যুগ সুতরাং এই ডিজিটাল যুগে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভূমিকা প্রচুর। আপনি যদি একজন সফল ডিজিটাল মার্কেটর হতে পারেন তবে আপনার কাজের অভাব না।

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে একজন মানুষ নানান উপায়ে আয় করতে পারে। একজন যোগ্য ও দক্ষ ডিজিটাল মার্কেটরের ডিমান্ড দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমান সকল ব্যবসা অনলাই ভিত্তিক সুতরাং অনলাইনে ব্যবসা করতে হলে আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং জানতে হবে। কিভাবে অ্যাড রান করাতে হয় কিভাবে পণ্য মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হয় সকল কিছুই ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্তর্ভুক্ত। ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের পণ্য ও সেবাকে অনলাইনে ছড়িয়ে ডিজিটাল মার্কেটর এর সাহায্য নিয়ে থাকে।

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে বিভিন্ন উপায়ে করা যায়। আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং জানেন এবং আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট থাকে আপনি সেই ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে করে সেইটিকে SEO করার মাধ্যমে মাসে প্রায় লাখ টাকা আয় করতে পারেন। এছাড়াও আপনি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং যেমন ফেসবুক মার্কেটিং ইউটিউব মার্কেটিং, কনটেন্ট রাইটিং, ইমেইল মার্কেটিং এবং পেইড অ্যাডস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমেও আয় করতে পারেন। সুতরাং আশা করি বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি তা নিয়ে আপনার আর কোন সন্দেহ নেই।

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে যেভাবে নিজের ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করবেন

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার শুরু করার জন্য আপনাকে প্রথমেই সঠিকভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে হবে। ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে আপনি প্রথমে বেসিক কাজ দিয়ে আপনার কেটে শুরু করতে পারেন যেমনঃ কন্টেন্ট রাইটিং,সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং এরপর এই সেক্টরে আপনি দক্ষ হয়ে গেলে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম যেমন ঃ  Fiverr, Upwork ,Freelancer এর মতো আউটসোর্সিং প্লাটফর্মে দক্ষতা প্রদর্শন করে কাজ করার মাধ্যমে আয় করতে পারেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর সম্ভাবনা দিন দিন বেড়ে চলেছে কারণ আমরা জানি বর্তমানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের ফলে অনেক স্কিল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স দ্বারা রিপ্লেস হয়ে গেছে। কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স দ্বারা ডিজিটাল মার্কেটিং কে রিপ্লেস করা সম্ভব হয়নি। সুতরাং এই সেক্টরের ভবিষ্যৎ অন্যান্য সেক্টর থেকে অধিক উজ্জ্বল। 

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে আয় করুন মাসে লাখ টাকা

ডিজিটাল মার্কেটিং বনাম ওয়েব ডেভেলপমেন্ট 

এবার যদি আমরা আসি ডিজিটাল মার্কেটিং বনাম ওয়েব ডেভেলপমেন্টের ব্যাপারে থাহলে প্রথমেই আসবে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কি? আমরা অনেকেই জানি বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করে একটি সম্পূর্ণ ওয়েবসাইট তৈরি করাকে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বলা হয়। এখন প্রশ্ন হলো আপনি ওয়েবসাইটটি বানানোর পরে সেল করবেন কিভাবে? এর জন্য আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং জানতে হবে। সুতরাং ডিপার্টমেন্টের মাধ্যমে আমরা ওয়েবসাইট থেকে বানাতে পারছি কিন্তু সেটাকে সেল করতে পারছি না সুতরাং সেক্টরে আমাদের আয়ের নিশ্চয়তা ডিজিটাল মার্কেটিং এর তুলনায় কম।

এবং এখানে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর তুলনায় ডিজিটাল মার্কেটিং অধিকতর ডিমান্ডেবল বা চাহিদা সম্পন্ন। আবার বর্তমানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর যুগে আমরা যদি (AI) কে বলি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে দিতে তাহলে আমরা দেখব (AI) একটি ওয়েবসাইট  তৈরি করে দিয়েছে। সুতরাং এই সেক্টরের ভবিষ্যৎ কেমন আশা করি আপনারা নিজেরাই বুঝতে পারছেন। কিন্তু যদি আমরা (AI) কে বলি ওয়েবসাইটটি সেল করে দিতে তাহলে কিন্তু সে তা পারবে না।সুতরাং এক্ষেত্রে একজন সফল ডিজিটাল মার্কেটরের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। 

ডিজেলার মার্কেটিং বনাম গ্রাফিক ডিজাইন

এবার যদি আমরা আসি ডিজিটাল মার্কেটিং বনাম  গ্রাফিক ডিজাইনের ব্যাপারে থাহলে  এটির পরিনিতিও ওয়েব ডেভেলপমেন্টের মতই। আপনি যদি একজন দক্ষ হন তবে আপনার কাজের চাহিদা থাকবে। কতদিন থাকবে তা বলা মুশকিল কারণ এখন  (AI)  কে বললেই  (AI)  আপনার মনের মতো ছবি বা ডিজাইন বানিয়ে দিতে পারে।

আবার গ্রাফিক ডিজাইন করার মাধ্যমে আপনি যে ডিজাইনটি তৈরি করবেন সেটি সেল করার জন্য আপনাকে আবার ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাহায্য নিতে হবে। ডিজিটাল মার্কেটিং ছাড়া আপনি আপনার বানানো ডিজাইনটি সেল করতে পারবেন না আপনাকে জানতে হবে মার্কেট সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে কিভাবে অ্যাড রান করাতে হয়, কিভাবে পণ্য সঠিক মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হয়। সুতরাং এগুলো বিষয় ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্তর্ভুক্ত তাই আমরা বলতে পারি গ্রাফিক ডিজাইন থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং অধিক নির্ভরযোগ্য এবং স্বনির্ভরশীল।

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে আয় করার বিভিন্ন উপায়

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে আয় করার কিছু উপায় নিচে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো
    • নিশ ওয়েবসাইট তৈরি ঃ নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে বিভিন্ন আর্টিকেল পাবলিশ করার মাধ্যমে গুগল থেকে এডসেন্সের এড দেখিয়ে আয় করা।
    •  প্রোডাক্ট মার্কেটিংঃ ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে বিভিন্ন প্রোডাক্টের মার্কেটিং করা।
    • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংঃ বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে পণ্যের প্রচার করার মাধ্যমে আয় করা।
    • সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্টঃ বিজ্ঞাপন ক্যাম্পেইন, বিভিন্ন পেজ পরিচালনা এবং কনটেন্ট তৈরি করার মধ্যমে আয় করা।
    • ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মে কাজ করাঃ  Fiverr, Upwork ,Freelancer এর মতো আউটসোর্সিং প্লাটফর্মে দক্ষতা প্রদর্শন করে কাজ করার মাধ্যমে আয় করা।
এছাড়া এছাড়া কনটেন্ট মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, কনসালটিং ও ট্রেনিং,ইনফ্লুয়েন্সার আউটরিচ সার্ভিস, লোকাল বিজনেসের জন্য হাইপারলোকাল SEO এবং মার্কেটিং অটোমেশন সেটআপ করার মাধ্যমেও আয় করা যায়।

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে ফাইবার ও আপওয়ার্কের মতো প্ল্যাটফর্মে কাজ করার সুযোগ

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে  Fiverr, Upwork ,Freelancer এর মতো আউটসোর্সিং প্লাটফর্মে দক্ষতা প্রদর্শন করে কাজ করা যায়। এই প্লাটফর্ম গুলোতে প্রতিনিয়ত বিদেশী বায়ার SEO, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং, গুগল অ্যাডস, কনটেন্ট মার্কেটিং এবং ইমেইল মার্কেটিংয়ের জন্য দক্ষ ফ্রিল্যান্সার খুঁজে। Fiverr এর ক্ষেত্রে নিজের প্রোফাইল তৈরি করে সেখানে নির্দিষ্ট Gig তৈরি করে সার্ভিস প্রদর্শন করা যায়।

Upwork এর ক্ষেত্রে সরাসরি জব প্রপোজাল পাঠিয়ে কাজ নেওয়া যায়। বায়ার যদি আপনার প্রোফাইল অর্থাৎ কাজের অভিজ্ঞতা দেখে সন্তুষ্ট বা আশাবাদী হয় তবে তারা কাজটি আপনাকে দেবে। ধীরে ধীরে কাজ করার মাধ্যমে বিভিন্ন বায়ারদের পজিটিভ রিভিউ দেওয়ার ফলে দিন দিন কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

অন্যান্য প্ল্যাটফর্মে প্রায় একইভাবেই কাজ পাওয়া যায়। ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা যেহেতু দিন দিন বেড়ে চলেছে সুতরাং এইসব প্ল্যাটফর্মগুলোতে স্থায়ী ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব।

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে ক্যারিয়ার দার করানোর গাইডলাইন

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে আপনি আপনার নিজের একটি ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্সি প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। আপনি গুগল এডসেন্স এপ্রুভ ওয়েবসাইট মানুষের কাছে সেল করতে পারেন। আপনাকে অ্যাড এজেন্সি প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। এছাড়াও আপনি একজন দক্ষ ডিজিটাল মার্কেটর হলে আপনি নিজের একটি প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে পারেন যেখানে আপনি অন্যদের ডিজিটাল মার্কেটিং প্রশিক্ষণ দেবেন।

আবার আপনি লোকাল এড পাবলিশের মাধ্যমে, ফেসবুক বা ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করতে পারেন, ফেসবুক বা ইউটিউব ব্যবহার করে মার্কেটিং এর মাধ্যমে নিজের একটি ব্যবসা দার করাতে পারেন এছাড়াও আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারেন। আপনি SEO সার্ভিস বিক্রি করে ইনকাম করতে পারেন সর্বোপরি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ও CPA মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারেন।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর ডিজিটাল মার্কেটিং

শেষ কথাঃ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি

আমাদের উপরের আলোচনা থেকে আশা করি আপনি বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি সেই সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন। ডিজিটাল মার্কেটিং এর ডিমান্ড দিন দিন বেড়ে চলেছে। ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে একজন সফল ডিজিটাল মার্কেটর মাসে প্রায় লাখ টাকার অধিক ইনকাম করতে পারে। উপরে আমরা ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন উপায়ে আয়ের কথা বলেছি। আশা করি আমরা আপনাকে একটি সম্পূর্ণ পরিষ্কার ধারণা নিতে পেরেছি। ফ্রিল্যান্সিং জগতে অনেক সেক্টরের ডিমান্ড থাকলেও ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে তা সবচেয়ে বেশি। ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে যেমন নানা উপায়ে আয় করা যায় পাশাপাশি এই সেক্টরটি স্বনির্ভর এবং অন্যান্য সেক্টরের তুলনায় অধিক  নিরাপদ।

আমি যদি আমার মতামতের কথা বলি বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এটার উত্তর হবে ডিজিটাল মার্কেটিং। কারণ ডিজিটাল মার্কেটিং এ রয়েছে বিপুল সম্ভাবনা।এছাড়া অন্যান্য সেক্টর যেমন গ্রাফিক্স ডিজাইন বা ওয়েব ডেভেলপমেন্টের ক্ষেত্রে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স যেভাবে তাদের রিপ্লেস করে দিচ্ছে। ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে সেই ভয়টি নেই। এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ অন্যান্য সেক্টরের তুলনায় অধিক উজ্জ্বল। সুতরাং ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার মাধ্যমে যেমন লাখ টাকা আয় করার সুযোগ রয়েছে তেমনি রয়েছে এ সেক্টরের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ। তাই আমার মতে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর সব থেকে ডিমান্ডেবল সেক্টর কোনটি এর উত্তর হবে ডিজিটাল মার্কেটিং। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ক্রিয়েটিভ ইনফো ৩৬০ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url